কী ইতর হয়ে গেছি আমি, মা! গর্ভধারণে ভারি শ্লেষা
ঝেড়ে নিতে না'হয় রাতে ডাস্টবিন কাদায়...পুরসভা নিয়ে চলে যেত৷ গিল্টি গয়না সুখে পরে নিয়ে জমা জলে বৌ চিমঢোলা পেটে — হ্যামলিন
চালাগৃহে এল.ই.ডি মানিক ...
লাউমাচা চালের সেক্রেটারিনী বাড়া ভাত খেয়েছি
আজ দুপুরে৷ হিসাব করতে শুধু আলোচাল টিপে কতটা সেদ্ধ, পরখে নখ্ আছে৷ — ঘি উচ্ছে তোমারই তেজ তাপে বেড়ে ওঠা রোদ আমাশা কৃপা গো মা৷
ওর গৌর, আমরা রাউন্ড করে পাত পেড়ে তিন মুখে এক হাত
আঙুল চেটে ঢেকুর মেঙেছি৷ উনানে .. ট্রিং ছট্ নামে গাছৌষধি গজানো — কষে ওঠা বোটানি খালে নদী দ্বীপের আঁজলায় এ শীতে
গ্লিসারিন তরতাজা চেসমি ছোঁয়া
কান্না পেয়ে গেল, বাড়ি বাড়ি ডোনেশন ধুঁয়ো নিয়ে,
গণিকা কোটার চুড়িদার না কিনলে হতো না! বেঢপ পাহাড় ওদের ঘাড় মাড়ানো
ট্রেনলাইনে কার্শিয়াং যাব
কী বিপদ মা ... তোমার ছেলে ইতর বলেই, হাত কেটে নিজের নাককে পামীর
বলে দু-পয়সা কামাতে ঘোরে৷ উদোম প্রহরে শুক্রাঘাতে
প্ল্যাটফর্ম হিসিঘরে ছেনি-হাতুড়ি খেলায়৷ চার পায়া খাট গলে ভরন্ত
সূর্যখাতে বিছুটি ঘষে নকলকে ইনডোর সৌরঝটিকা দাবী করে
মহাভারতের প্রস্থান পর্ব হতে চাই শুনে, ব্রহ্ম কুন্ডলী কুকুর ল্যাজে
চিপকে, পাঁচ ভাই ভাতার বিশেষণে তাদের মুকুটে আমায় গেঁড়ে নেয়
মদ দিও না মাংস ছুঁই না৷ উদগ্র পাপ করবো বলে
জল খতরা বিষম মরা পচা ঘাটি৷ কোন সীলমোহর হলদে জং কাগজ রেচনক্রীড়া মাপবে! লক আপ
তালা হ্রস্ব ক্ষোভে কালাশনকিভ ধোওয়া পায়ে লাথি খেয়ে চাবি খোঁজা ছেড়ে, লোহা রগড়াচ্ছে, আর বিপরীতে অদ্ভুত আমার কুঁচকি বগলে খাঁজ খাঁজ কেটে রোপণ চলছে নীলকন্ঠ
চারা
মা তুমি কিছুই করোনি — একটা কুঁচকালো রাইফেল ত্যাগ
করেছ৷ ভাঙা বাঁট মুখ উল্টো ট্রিগার — ছক্কা তালির টয়গান
No comments:
Post a Comment