শান্তনু দাসের কবিতা
ভাঙা মলাটের স্মরণিকা
ধীরে ধীরে সব ক্ষতই ভরে ওঠে ! ঠিক ?
কিউরিও সপের নীচে কাঁদে পুরনো ব্যাথা
কাঁচা হলুদ সূর্য এসে হাত রাখে নির্মীয়মাণ আবাসনে
দ্বিতল ব্যালকনিতে ঝোলে ভবিষ্যৎ দম্পতির খুনসুটি
স্যাটেলাইটের কামনা কক্ষপথে ঘুরে যায় একাকী আয়না
দৃশ্যের ফুল ফোটে, সন্ধ্যা রঙের। অন্ধকার নেমে এলে
ঘুম, খুঁজে পায়
আশ্রয়। অলক্ষ্যে পায়ের ছাপে শিশির জমে
আর্দ্র সেই মুগ্ধতায়
ঘেমে ওঠে মধ্যমার শুভ জন্মদিন।
বিস্মৃতি এক চাঁদনি পোকা
পূর্ণগ্রাস সৌন্দর্যের জন্য বাস স্টপে দাঁড়ায়
অপেক্ষার টার্মিনালে বিজন গন্ধ বাঁকে।
কোন বেতার বিদ্যুত ফিরিয়ে দিয়ে কেঁদে পার হয়েছো
ভরা কোটাল, ডুবো জাহাজের জানলা দিয়ে ঢুকে পড়েছে জল।
ঢেউ ওঠে, ঢেউ নামে... আর কত বিশুদ্ধ হলে মেঘ
পানীয় হয় বুদ্বুদ?
রেললাইনের পাথরে পিষে আছে রিটার্ন টিকিট
রাস্তায় ভাঙা মলাটের স্মরণিকা...
যে শব্দই বসাওনা কেন ইতিহাস পাতায়, জেন
ঘনিষ্ট বিচ্ছেদের কোন মুগ্ধ পাঠ নেই।
শপ বানান টার জন্য থমকে যেতে হচ্ছে। বাকিটা অপূর্ব
ReplyDeleteপ্রত্যেকটা লাইন কেমন আলাদা আলাদা। জুড়ে দেওয়া লাগল
ReplyDelete